image

image
 

A+ A-
Voice of 71 Voice of 71 Author
Title: ৭ জন বীরশ্রেষ্ঠঃ বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন
Author: Voice of 71
Rating 5 of 5 Des:
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন (জুন, ১৯৩৫ - ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭১) বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা...

বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন (জুন, ১৯৩৫ - ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭১)

বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী একজন শহীদ মুক্তিযোদ্ধা। যুদ্ধে অসামান্য বীরত্বের জন্য তাঁকে বীরশ্রেষ্ঠ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।
বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোহাম্মদ রুহুল আমিন
জন্ম ও শিক্ষাজীবন:

বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন ১৯৩৪ সালের জুন মাসে নোয়াখালী জেলার সাবেক বেগমগঞ্জ থানার (বর্তমানে সোনাইমুড়ী উপজেলা) বাগপাদুরা (বর্তমান নাম আমিননগর) গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন৷ তাঁর পিতা আজহার পাটোয়ারী এবং মায়ের নাম জোলেখা খাতুন। তিনি ছিলেন বাবা মায়ের প্রথম সন্তান। তাঁরা ছিলেন ছয় ভাইবোন। খুব অমায়িক ও সুঠাম দেহের অধিকারী ছিলেন এই বীরশ্রেষ্ঠ৷ ভালোবাসতেন দেশ, দেশের মাটি আর দিগন্তবিস্তারী সমুদ্র৷ তাই পরবর্তীতে বেছে নিয়েছিলেন নৌবাহিনীর চাকুরী। তিনি পড়ালেখার শুরু করেন নিজ গ্রামের বাঘচাপড়া প্রাইমারী স্কুলে। সেখানে পড়াশোনা শেষ করে পার্শবর্তী থানার আমিষাপাড়া হাই স্কুলে ভর্তি হন। প্রথম দিকে তাঁদের সংসারে অভাব-অনটনের ছোঁয়া না লাগলেও ছেলেমেয়ে বড় হতে হতে পরিবারে দেখা দেয় অসচ্ছলতা৷ তাই হাইস্কুল পাস করার পরই রুহুল আমিনকে জীবিকার সন্ধানে বের হতে হয়৷ এসএসসি পাশ করে ১৯৫৩ সালে জুনিয়র মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে পাকিস্তান নৌ-বাহিনীতে যোগদান করেন।

কর্মজীবন:

মোহাম্মদ রুহুল আমিন পাকিস্তান নৌ-বাহিনীতে যোগ দেয়ার পর প্রাথমিক প্রশিক্ষণ নেয়ার জন্য তিনি যান করাচির নিকটবর্তী আরব সাগরে মধ্যে অবস্থিত মানোরা দ্বীপে পাকিস্তান নেভাল জাহাজ (পি.এন.এস) বাহাদুরে। প্রাথমিক প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর সেখান থেকে পি.এন.এস. কারসাজ অর্থাৎ নৌবাহিনীর কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগদান করেন। পরবর্তীতে পি.এন.এস বাবর, পি.এন.এস খাইবার, পি.এন.এস তুঘরিলে দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৫৮ সালে পেশাগত প্রশিক্ষণ শেষ করেন। ১৯৬৫ -তে মেকানিসিয়ান কোর্সের জন্য নির্বাচিত হন। পি.এন.এস. কারসাজে কোর্স সমাপ্ত করার পর আর্টিফিসার পদে নিযুক্ত হন। ১৯৬৮ সালে চট্টগ্রাম পি.এন.এস. বখতিয়ার নৌ-ঘাটিঁতে বদলি হয়ে যান।

মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকা:

১৯৭১ সালের মার্চে পাক হানাদার বাহিনী কর্তৃক সংঘটিত বর্বরতম ঘটনার সময় রুহুল আমিন চট্টগ্রামে কর্মরত ছিলেন৷ নৌঘাঁটিতে বসে বসে শুনেছেন নির্দয়ভাবে তাঁর স্বজন, পাড়া প্রতিবেশীদের হত্যার খবর৷ শুনেছেন আর ফুঁসে ওঠেছেন ৷ মনে মনে নিজেকে তৈরি করেছেন প্রতিশোধ নেয়ার জন্য৷ দেশকে মুক্ত করার সংগ্রামে কিভাবে নিজেকে যুক্ত করা যায় সে পথ খুঁজছেন৷ কিন্তু নৌঘাঁটিতে বসে তা সম্ভব নয়৷ সুতরাং সবার আগে এখান থেকে বের হতে হবে৷ বাঙালি সৈনিকরা তখন পাকিস্তানি সেনাদের ২৪ ঘন্টা নজরদারীর মধ্যে৷ এখান থেকে বের হওয়াও তো চাট্টিখানি কথা নয়৷ তিনি মনে মনে পালানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে থাকেন এবং একদিন সবার অলক্ষ্যে সকলের চোখকে ফাঁকি দিয়ে বের হয়ে পড়েন নৌঘাঁটি থেকে৷ বাড়িতে গিয়ে ছাত্র, যুবক ও সামরিক আধাসামরিক বাহিনীর লোকদের মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ দেন। এর কিছুদিন পর ভারতের ত্রিপুরা সীমান্ত অতিক্রম করে আগরতলা সেক্টর প্রধান কোয়ার্টারে যান এবং সেখানে শফিউল্লাহর অধীনে ২ নম্বর সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন। সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২ নম্বর সেক্টরের অধীনে থেকে বিভিন্ন স্থলযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন।

১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বাংলাদেশ নৌবাহিনী গঠনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়। এ উদ্দেশ্যে নৌবাহিনীর সদস্যদের যাঁরা বিভিন্ন সেক্টর ও সাব-সেক্টরে থেকে মুক্তিযুদ্ধ করছিলেন তাঁদেরকে সেপ্টেম্বর মাসে একত্রিত করা হয় আগরতলায় এবং গঠন করা হয় ১০ নং সেক্টর৷ ইঞ্জিনরুম আর্টিফিসার মোহাম্মদ রুহুল আমিন নৌবাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে আগরতলায় একত্রিত হয়ে কলকাতায় আসেন এবং যোগ দেন ১০ নং নৌ সেক্টরে৷ পরবর্তীতে অবস্থার প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশের নিজস্ব একটা নৌবাহিনী তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। ভারতীয় নৌবাহিনীর ক্যাপ্টেন মণীন্দ্রনাথ সামন্তের সার্বিক তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন সেক্টর ও সাবসেক্টর থেকে নৌবাহিনীর সদস্যদের একত্রিত করার ব্যবস্থা করা হয়। আর এ উদ্যোগের ফলে বাংলাদেশ নৌ বাহিনী গঠিত হলে কলকাতায় চলে আসেন। ভারত সরকার বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী কে কলকাতা বন্দরে গার্ডেনরীচ ডক ইয়ার্ডে দুটি গানবোট উপহার দেয়। সেখানে প্রতিটি বোটে কানাডীয় ধরনের ২টি বাফার গান লাগিয়ে এবং ব্রিটিশ ধরনের ৫০০ পাউন্ড ওজনের ৪টি মার্কমাইন বহনের উপযোগী করে গানবোটে রূপান্তর করা হয়। গানবোটের নামকরণ করা হয় 'পদ্মা' ও 'পলাশ'। রুহুল আমিন পলাশের প্রধান ইঞ্জিনরুমে আর্টিফিসার হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ৬ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধাদের হাতে যশোর সেনানিবাসের পতন ঘটে। পাকিস্তানি বাহিনী পিছু হটতে থাকে। সে সময় পাকিস্তানি বাহিনীর নিয়ন্ত্রিত খুলনাস্থ নৌঘাট দখল করার পরিকল্পনা নিয়ে ভারতীয় গানবোট পাভেল-এর সাথে যুক্ত হয়ে ১০ ডিসেম্বর মংলা বন্দরে পৌঁছায়। সেখানে পাকিস্তানি সেনা ও নৌবাহিনী আত্মসমর্পণ করে। 'পলাশ' ও 'পদ্মা' মংলা বন্দর হয়ে খুলনার দিকে রওয়ানা দেয়। গানবোট 'পাভেল' সামনে আর পেছনে 'পলাশ' ও 'পদ্মা'।

যেভাবে শহীদ হলেন:

১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর। মুক্তিবাহিনীর বীর যোদ্ধারা অসম বিক্রমে দখল করে নেন যশোর সেনানিবাস। এর পরবর্তী লক্ষ্য হিসেবে ধরা হলো মংলা বন্দরকে হানাদার বাহিনীর কাছ থেকে মুক্ত করা। মংলা বন্দরে পাকিস্তান বাহিনীর দখলকৃত নৌঘাঁটি পিএনএস তিতুমীর দখল তাঁদের পরবর্তী উদ্দেশ্য। 'পদ্মা', 'পলাশ' এবং ভারতীয় মিত্রবাহিনীর একটি গানবোট 'পানভেল' খুলনার মংলা বন্দরে পাকিস্তানি নৌ-ঘাটিঁ পি.এন.এস. তিতুমীর দখলের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ-এ প্রবেশ করে।

৯ ডিসেম্বর, রাত। বাধাহীনভাবেই গানবোটগুলো সুন্দরবনের হিরণ পয়েন্টে অবস্থান করে। সেখানে রাতযাপনের পর ১০ ডিসেম্বর ভোর ৪টার দিকে যাত্রা করে মংলা বন্দরের দিকে। কোনোরকম প্রতিরোধ ব্যতীতই তিনটি রণতরী পৌঁছে গেল মংলা বন্দরে। সকাল তখন সাড়ে সাতটা। মংলা বন্দরেই থেকে গেল ভারতীয় সীমান্তরক্ষী পেট্রলক্রাস্ট 'চিত্রাঙ্গদা'।

শুরু হলো মূল অভিযান। মংলা বন্দর পার হয়ে গানবোটগুলো আরও ভেতরে খুলনার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। একসময় গানবোটগুলো খুলনা শিপইয়ার্ড ছেড়ে পৌঁছায় রূপসা ফেরিঘাটের কাছে। তখন দুপুর ১২টার কাছাকাছি। ঠিক এমনি সময় আকাশের অনেক উঁচুতে দেখা গেল তিনটি জঙ্গি বিমান। পাকিস্তানিদের বিমান অনুমান করে 'পদ্মা' ও 'পলাশ' থেকে চাওয়া হলো বিমানগুলোকে চ্যালেঞ্জ করে গুলি ছোড়ার অনুমতি। কিন্তু মিত্রবাহিনীর ক্যাপ্টের মনেন্দ্রনাথ সামন্ত জানালেন, বিমানগুলো ভারতীয়। ভারতের পশ্চিম দিনাজপুরের এয়ারফিল্ড থেকে এসেছে এগুলো। সুতরাং উদ্বিগ্ন হবার মতো কোনো কারণ নেই। শুনে সবাই আক্রমণের প্রস্তুতি থেকে বিরত থাকল। কারণ ভারতীয় বিমান বাহিনীকে জানানো হয়েছিল এই এলাকায় যাতে কোনো ভাবেই বোম্বিং না করা হয়। আর তাছাড়া গানবোটগুলোর উপরিভাগ হলুদ রঙেও রাঙানো হয়েছিল। এবং মিত্রবাহিনীকে জানানো হয়েছিল হলুদ রং করা গানবোটগুলো আমাদের, অর্থাৎ এই গানবোটগুলোতে আক্রমণ করা যাবে না।

কিন্তু হঠাৎ শুরু হলো পটপরিবর্তন। ভারতীয় বিমানবাহিনীর অতি উৎসাহী কয়েকজন বিমান সেনার খামখেয়ালির কারণে সদ্য গঠিত বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে দিতে হয়েছিল বিপুল খেসারত। এক প্রকার অবাক করে দিয়ে বিমানগুলো নিচে নেমে এল। দক্ষিণ-পশ্চিমে উড়ে গেল খুব নিচু দিয়ে। তারপর পাক দিয়ে এসেই হঠাৎ বোমা ফেলল। একটা বোমা গিয়ে পড়ল পদ্মার ইঞ্জিনরুমে। ইঞ্জিনরুম হলো একেবারে বিধ্বস্ত। স্প্লিন্টারের আঘাতে হতাহত হলো বহু নাবিক। পুরোপুরি অচল হয়ে গেল পদ্মা।

আবারও ফিরে এল বিমানগুলো। এবারের বোমাগুলো থেকে কোনোরকমে রক্ষা পেল 'পলাশ' ও 'পানভেল'। কিন্তু সকলে ভয় পেয়ে গেল। কে কী করবে ঠিক বুঝে উঠতে পারছে না। ঠিক তখন পলাশের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার রায় চৌধুরী সকলকে জাহাজ ত্যাগ করার জন্য আদেশ দেন। এমন আদেশ শুনে বেশ ক্ষুব্ধ হলেন রুহুল আমিন। যুদ্ধ না করে তিনি ভীরুর মতো জাহাজ ছেড়ে যাবেন না। তিনি সকলকে আহবান করলেন জাহাজ ত্যাগ না করার জন্য। নিজে চলে গেলেন ইঞ্জিনরুমে দায়িত্ব পালন করার জন্য। যে করেই হোক বিমান হামলা থেকে গানবোটকে বাঁচাতে হবে। কিন্তু কেউই অধিনায়কের আদেশ অমান্য করে ঝুঁকি নিতে রাজি হলো না। আর তাই বিমানগুলোকেও আর চ্যালেঞ্জ করে আক্রমণ করা হলো না।

এবার বিমানগুলো পেছন দিক থেকে উড়ে এল। কোনোরকম বাধা ছাড়াই চালাল বোমাবর্ষণ। একটা বোমা এসে পড়ল পলাশের ওপর। ধ্বংস হলো পলাশের ইঞ্জিনরুম। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হলো না। বরং জাহাজে রাখা গোলাবারুদ ফুটতে শুরু করল। কিন্তু অসীম সাহসী রুহুল আমিন তারপরও চেষ্টা চালিয়ে যান পলাশকে বাঁচানোর। তবে ইঞ্জিন বিকল হয়ে আগুণ ধরে যায় এবং গোলার আঘাতে রুহুল আমিনের ডান হাতটি সম্পূর্ণ উড়ে যায়। অবশেষে পলাশের ধ্বংশাবশেষ পিছে ফেলেই আহত রুহুল আমিন ঝাঁপিয়ে পড়েন রূপসায়। প্রাণশক্তিতে ভরপুর এ যোদ্ধা একসময় পাড়েও এসে পৌছান। কিন্তু ততক্ষণে সেখানে পাকিস্তানী সৈন্য ও ঘৃণ্য রাজাকারের দল অপেক্ষা করছিল তার জন্য। আহত এই বীর সন্তান কে তারা বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে হত্যা করে রূপসার পাড়েই। তাঁর বিকৃত মৃতদেহ বেশকিছুদিন সেখানে পড়ে ছিলো অযত্নে, অবহেলায়। তিনি শহীদ হলেন। পরবর্তীতে স্থানীয় জনসাধারণ বাগমারা গ্রামে রূপসা নদীর পাড়ে তাঁকে দাফন করে এবং সেখান একটি স্মৃতিস্তম্ভ নির্মান করা হয়। তাঁর কবরটি আজও তাঁর বীরত্বের শক্তি ও শোককে বুকে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে রূপসা ফেরিঘাটের লুকপুরে।

খুলনার রূপসা ফেরিঘাটের লুকপুরের এ কবরে মহান এই বীর চিরশায়িত আছেন
বীরশ্রেষ্ট সম্মান:

১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর সরকারি গেজেট নোটিফিকেশন অনুযায়ী বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সাতজন বীর সন্তানকে মরণোত্তর বীরশ্রেষ্ঠ উপাধীতে ভূষিত করা হয়। সেই তালিকাতে নাম যুক্ত করা হয় মোহাম্মদ রুহুল আমিনের।

পুরস্কার ও সম্মাননা:

বীরশ্রেষ্ঠ আর্টিফিসার মোহাম্মদ রুহুল আমিনের জন্মস্থান নোয়াখালীর বাগপাদুরা গ্রামের নাম পরিবর্তন করে এখন রাখা হয়েছে তাঁর নামে আমিননগর। বাড়ির সম্মুখে বীরশ্রেষ্ঠর পরিবারের দেয়া ২০ শতাংশ জমিতেই স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে নোয়াখালী জেলা পরিষদ ৬২ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করছে রুহুল আমিন স্মৃতি জাদুঘর ও গ্রন্থাগার।

সংক্ষিপ্ত জীবনী:

নাম: রুহুল আমিন
জন্ম : জুন, ১৯৩৪ সাল।
জন্মস্থান : নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ থানার বর্তমানে সোনাইমুড়ী উপজেলার বাগপাদুরা গ্রামে।
পিতা : মোঃ আজহার পাটোয়ারী।
মা : মোছাঃ জুলেখা খাতুন।
কর্মস্থল : নৌবাহিনী।
পদবী : স্কোয়াড্রন ইঞ্জিনিয়ার।
মুক্তিযুদ্ধে অংশরত সেক্টর : ১০নং সেক্টর।
মৃত্যু : ১০ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সাল।
সমাধিস্থল : রূপসা ফেরিঘাটের লুকপুরে।

তথ্যসুত্র:

About Author

Advertisement

Post a Comment Blogger

 
Top