![]() |
- মুক্তিবাহিনীর প্লাটুন কমান্ডার আইয়ুব আলী ও সেকশন কমান্ডার আমজাদ হোসেন ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা থানায় পাকবাহিনীর মল্লিকবাড়ী ঘাঁটি আক্রমণ করে। এই আক্রমণে ১২ জন রাজাকার নিহত ও কয়েকজন আহত হয়।
- ৮নং সেক্টরের বনগাঁও সাব-সেক্টরে মুক্তিবাহিনী পাকসেনাদের রঘুনাথপুর ঘাঁটির ওপর গোলা আক্রমণ চালায়। এতে পাকসেনারা নিশ্চুপ থাকে। এ আক্রমণে পাকসেনাদের ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।
- ৮নং সেক্টরের শিকারপুর সাব-সেক্টরে মুক্তিবাহিনী মর্টার ও এস.এল.আর এর সাহায্যে পাকসেনাদের মহেশকান্দি ঘাঁটির ওপর আক্রমণ চালায়। এতে পাকসেনারা মর্টার ও এমএমজির সাহায্যে পাল্টা আক্রমণ চালালে উভয় পক্ষের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। এ সংঘর্ষে পাকবাহিনীর ৫ জন হতাহত হয়। মুক্তিবাহিনী কোন ক্ষতি ছাড়াই নিরাপদ নিজ ঘাঁটিতে ফিরে আসে।
- মুক্তিবাহিনী গেরিলা দল ঢাকা-দাউদকান্দি সড়কে বারুনিয়া ও ভবেরচর সেতু দুটি বিস্ফোরক লাগিয়ে বিধ্বস্ত করে। এতে পাক হানাদারদের ঢাকা-কুমিল্লা যোগাযোগ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ হয়ে যায়।
- ভারতের নয়াদিল্লীতে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ মিশনের উদ্বোধন করা হয়।
- প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া প্যারিস থেকে প্রকাশিত ‘লা ফিগারো’ পত্রিকায় সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে বলেন, ‘ভারত যদি এতে বাড়াবাড়ি করে তবে সর্বাত্মক যুদ্ধ করতে হবে।’ তিনি বলেন, ‘কিছু কিছু সীমান্ত ছাড়া সব জায়গাই এখন সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণে’। এক প্রশ্নের জবাবে তিনি জানান, ‘আওয়ামী লীগ বাতিল করে দেশদ্রোহীদের বিতাড়িত করেছি।’
তথ্যসূত্র : মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর।
Post a Comment Blogger Facebook
Click to see the code!
To insert emoticon you must added at least one space before the code.